আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনী প্রস্তুতি ও কৌশল নির্ধারণে ব্যস্ত সময় পার করছে বিএনপি। এরই অংশ হিসেবে দলের মনোনীত প্রার্থীদের বিশেষ প্রশিক্ষণ ও দিকনির্দেশনা দেওয়া শুরু করেছে দলটি।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে মনোনীত ১০০ জন প্রার্থীর সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার বিরতিতে দলের শীর্ষ নেতারা গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদ জানান, যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর সাথে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। তিনি বলেন, “শরিকরা কতগুলো আসন পাবে, তা আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যেই চূড়ান্ত করা হবে।” প্রার্থীদের বিশেষ প্রশিক্ষণ ও প্রস্তুতি
নির্বাচনী মাঠে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ এবং প্রতিকূলতা মোকাবিলায় প্রার্থীদের দক্ষ করে তুলতে এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে বলে জানান নেতারা।
ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু: স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, “জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে এবং প্রার্থীদের মাঠপর্যায়ে প্রস্তুত করতেই এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে।”
মির্জা আব্বাস: তিনি উল্লেখ করেন যে, এবারের মনোনীত প্রার্থীদের মধ্যে অনেক নতুন মুখ রয়েছেন। তারা নির্বাচনী মাঠে কীভাবে কাজ করবেন এবং জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবেন, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
তারেক রহমানের আগমনে নতুন ধারার প্রত্যাশা বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে মির্জা আব্বাস আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন এবং ইতিবাচক ধারার সূচনা হবে।


















