Close Menu
banglavoicebanglavoice

    Subscribe to Updates

    Get the latest creative news from FooBar about art, design and business.

    What's Hot

    খালেদা জিয়াকে বিষ প্রয়োগে হত্যাচেষ্টা করেছিল পাশের দেশ: এম নাসের রহমান

    July 11, 2025

    কুড়িগ্রামে চাঁদা চাওয়ায় বিএনপি-আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ

    July 11, 2025

    বরগুনায় বিএনপির সভায় দুই পক্ষে সংঘর্ষ, আহত ১২

    July 11, 2025
    footer
    Facebook X (Twitter) Instagram
    সর্বশেষ
    • খালেদা জিয়াকে বিষ প্রয়োগে হত্যাচেষ্টা করেছিল পাশের দেশ: এম নাসের রহমান
    • কুড়িগ্রামে চাঁদা চাওয়ায় বিএনপি-আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ
    • বরগুনায় বিএনপির সভায় দুই পক্ষে সংঘর্ষ, আহত ১২
    • মাভাবিপ্রবিতে বায়োটেক ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
    • রায় অমান্য করে জমি দখলের পায়তারা: সংবাদ সম্মেলন
    • এসএসসিতে পাসশূন্য রংপুরের ১৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
    • পিরোজপুরের দুই বিদ্যালয়ে এসএসসিতে কেউ পাস করেনি
    • ধনবাড়ীর ঝিনাই নদীতে অজ্ঞাত পরিচয়ধারী ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
    পরীক্ষামূলক সম্প্রচার....
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube
    banglavoicebanglavoice
    Friday, July 11
    • প্রচ্ছদ
    • বাংলাদেশ
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • সারা বাংলা
    • খেলাধুলা
    • বিনোদন
    • অপরাধ
    • আইন-আদালত
    • বিবিধ
    banglavoicebanglavoice
    Home » আমি জন্মের পর থেকে বাসায় কখনো আব্বুকে দেখিনি

    আমি জন্মের পর থেকে বাসায় কখনো আব্বুকে দেখিনি

    December 1, 2024
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    বাংলা ভয়েস ডেস্ক :

    আমার বয়স ১৭, আমার আব্বুর জেলে থাকার বয়সও ১৭। আমার বয়স যখন ৪ মাস, তখন আমি কথাও বলতে পারতাম না। আব্বুকে চিনতামও না। তখন থেকে আমার আব্বু নেই। আমি জন্মের পর থেকে বাসায় কখনো আব্বুকে দেখিনি।

    আজ রোববার (১ ডিসেম্বর) আদালত প্রাঙ্গণে এভাবেই নিজের দুঃখ প্রকাশ করেছেন একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় গ্রেপ্তার জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে সাফাজ হুমাইরা। এ দিন গ্রেনেড হামলা মামলার সব আসামি খালাস পেয়েছেন। এতে গ্রেপ্তার জাহাঙ্গীর আলমেরও মুক্তি মেলে।

    বাবার খালাস পাওয়ার খবরে আনন্দ প্রকাশ করে সাফাজ হুমাইরা বলেন, ‘আমি যখন ক্লাস সিক্সে পড়ি তখন একবার জেলখানায় আব্বুর সঙ্গে দেখা হয়েছে। এখন আমি ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি। আজ আমি অনেক খুশি।’

    জাহাঙ্গীরের পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, জাহাঙ্গীর আলম ও তার বাবার নামের সঙ্গে অন্য আসামির নাম-পরিচয়ের মিল থাকায় তাকে ভুলভাবে গ্রেপ্তার করা হয়। জাহাঙ্গীর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে বাবার ব্যবসা দেখাশোনা করতেন। তাকে গ্রেপ্তারের পর এক মাস গুম করে রাখা হয়েছিল। তারপর তাকে পাওয়া গেলেও এতদিন যাবত এ মামলা চলমান ছিল।

    এর আগে, মামলায় সম্পূরক অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে বিচারিক আদালতের বিচার অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রোববার রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে ডেথ রেফারেন্স নাকচ করে ও আসামিদের আপিল মঞ্জুর করে এ রায় দেওয়া হয়। ফলে এ মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ দণ্ডিত সব আসামি খালাস পেলেন।

    বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করে রোববার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

    হাইকোর্টের একই বেঞ্চ গত ২১ নভেম্বর আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের ওপর শুনানি গ্রহণ শেষ করেন। সেদিন আদালত মামলা দুটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখেন। আজ রায় ঘোষণা করা হলো।

    বিচারিক আদালত এ মামলায় ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১১ পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছিলেন।

    আজকের রায়ে হাইকোর্ট বলেছেন, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার বিচার ছিল অবৈধ। আইনে এটা টেকে না। যে চার্জশিটের ভিত্তিতে নিম্ন আদালত বিচার করেছিলেন তা আইনগতভাবে গ্রহণযোগ্য ছিল না।

    বেলা ১১টায় রায় ঘোষণা শুরু হয়। ১১টা ৪৫ মিনিটে রায় পড়া শেষ হয়। রায়ের মূল অংশ পাঠ করেন জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান।

    আদালতে আসামিদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান ও আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তারা এই মামলায় শুরু থেকেই আসামিপক্ষে শুনানি করেছেন। আদালতে বিএনপির আইনজীবীদের মধ্যে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ, অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন খোকন, ব্যারিস্টার সানজিদ সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন।

    ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ও হত্যা মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে ফাঁসি এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, বিএনপি নেতা কাজী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন কায়কোবাদসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন বিচারিক আদালত।

    ওই বছরের ২৭ নভেম্বর বিচারিক আদালতের রায় প্রয়োজনীয় নথিসহ হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখায় এসে পৌঁছায়।

    মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যে ১৯ আসামি খালাস পেয়েছেন-

    সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম, হানিফ পরিবহনের মালিক মো. হানিফ, মাওলানা তাজউদ্দীন, মাওলানা শেখ আবদুস সালাম, মাওলানা শেখ ফরিদ, মাওলানা আবু সাইদ, মুফতি মঈনউদ্দিন শেখ ওরফে আবু জান্দাল, হাফেজ আবু তাহের, মো. ইউসুফ ভাট ওরফে মাজেদ ভাট, আবদুল মালেক, মফিজুর রহমান ওরফে মহিবুল্লাহ, আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলবুল, মো. জাহাঙ্গীর আলম, হোসাইন আহমেদ তামিম, রফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ ও মো. উজ্জ্বল ওরফে রতন।

    যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত যে ১৯ আসামি খালাস পেয়েছেন-

    শাহাদাৎ উল্লাহ ওরফে জুয়েল, মাওলানা আবদুর রউফ ওরফের আবু ওমর, আবু হোমাইরা ওরফে পীরসাহেব, মাওলানা সাব্বির আহমদ ওরফে আবদুল হান্নান সাব্বির, আরিফ হাসান ওরফে সুজন ওরফে আবদুর রাজ্জাক, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, আবু বকর ওরফে সেলিম হাওলাদার, মো. আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ, মহিবুল মোত্তাকিন ওরফে মুত্তাকিন (পলাতক), আনিসুল মুরছালিন ওরফে মুরছালিন (পলাতক), মো. খলিল (পলাতক), জাহাঙ্গীর আলম বদর ওরফে ওস্তাদ জাহাঙ্গীর (পলাতক), মো. ইকবাল (পলাতক), লিটন ওরফে মাওলানা লিটন (পলাতক), তারেক রহমান ওরফে তারেক জিয়া (পলাতক), হারিছ চৌধুরী (পলাতক), কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ (পলাতক), মুফতি শফিকুর রহমান (পলাতক), মুফতি আবদুল হাই (পলাতক) এবং রাতুল আহম্মেদ বাবু ওরফে বাবু ওরফে রাতুল বাবু (পলাতক)।

    ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। ওই হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত হন। আহত হন শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের কয়েকশ নেতা-কর্মী। এ ঘটনায় করা মামলায় (হত্যা ও বিস্ফোরক মামলা) ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ রায় দেন। রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এ ছাড়া ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন বিচারিক আদালত।

    আরো খবর

    খালেদা জিয়াকে বিষ প্রয়োগে হত্যাচেষ্টা করেছিল পাশের দেশ: এম নাসের রহমান

    July 11, 2025

    কুড়িগ্রামে চাঁদা চাওয়ায় বিএনপি-আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ

    July 11, 2025

    বরগুনায় বিএনপির সভায় দুই পক্ষে সংঘর্ষ, আহত ১২

    July 11, 2025
    সর্বশেষ

    খালেদা জিয়াকে বিষ প্রয়োগে হত্যাচেষ্টা করেছিল পাশের দেশ: এম নাসের রহমান

    July 11, 20251

    কুড়িগ্রামে চাঁদা চাওয়ায় বিএনপি-আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ

    July 11, 20251

    বরগুনায় বিএনপির সভায় দুই পক্ষে সংঘর্ষ, আহত ১২

    July 11, 20252

    মাভাবিপ্রবিতে বায়োটেক ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

    July 11, 20251
    555555555

    bangla voice (বাংলা ভয়েস) is one of the most popular and reliable Bangla News publishers. It is the fastest-growing Bangla news media that provides accurate and objective news within the shortest possible time. Bangla Voice intends to cover its reach throughout every district of the country, also global news of every segment such as politics, economics, sports, entertainment, education, information and technology, features, lifestyle, and columns.

    Facebook Youtube Twitter

    Copyright © banglavoice.net. All right reserved.​

    Developed by Kolpotoru IT

    About

    • Stories
    • Community
    • Blog
    • Careers
    • Brand Assets

    Contact

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Go to mobile version